বাংলাদেশের শিক্ষা ক্ষেত্রে কলেজ জীবনে বিশেষ করে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ছাত্রছাত্রীদের অনুপস্থিতির জন্য একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ number তাদের নির্বাচনী পরীক্ষায় উল্লেখ করা হয়। যেটাকে বলা হয় এটেনডেন্ট পার্সেন্টেন্স। কলেজে নিয়মিত ক্লাস করার জন্য শিক্ষকরা বার্ষিক নির্বাচনী পরীক্ষায় পাঁচ নাম্বার প্রদান করেন। যারা বিভিন্ন কারণে নিয়মিত ক্লাস করেন না তারা এই ৫ নাম্বার থেকে বঞ্চিত হন। ব্যক্তিগত বিভিন্ন কারণে কলেজে উপস্থিত
নানা থাকারনা থাকার জন্য একটি দরখাস্ত লিখলে কোন শাস্তি পেতে হয় না।
তাই অনুপস্থিত থাকার জন্য দরখাস্তটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
অনুপস্থিত থাকলে অথবা ছুটির আবেদনের জন্য আমরা আমাদের উচ্চস্তর কর্মকর্তার নিকট আবেদন করি। আবেদন স্বরূপ একটি দরখাস্ত নিয়ম অনুযায়ী লিখে সেটাকে স্টাম্প করে অধ্যক্ষ বরাবর প্রদান করতে হয়। দরখাস্ত বিভিন্ন বিষয় হয়ে থাকে। বাংলাদেশে শিক্ষাক্ষেত্রে বাচ্চাদের শেখানো হয় কিভাবে কাউকে দরখাস্ত লিখে আবেদন করা যায়।
আপনি যদি আপনার প্রশ্নের সমাধান পেতে চান তাহলে আপনাকে নিশ্চয়ই আমাদের এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ দিয়ে পড়তে হবে। তাহলে আপনি যে কোন বিষয়ে একটি সুন্দর দরখাস্ত লিখতে জ্ঞান অর্জন করতে পারবেন।
আপনি গুগল নামক অ্যাপে সার্চ অপশনে ক্লিক করে আপনার যেকোনো প্রশ্নের উত্তর লিখে অথবা ভয়েসের সাহায্যে সেটার সমাধান করে নিতে পারেন। অনেক সময় গুগলে সার্চ করে সঠিক ওয়েবসাইটে প্রবেশ করার অভাবে আমরা অনেক সময় আমাদের প্রশ্নের উত্তর পাই না। কিন্তু আমরা আপনাকে ভরসা দিতে পারি যে আপনি আমাদের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করলে আপনার সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। আমরা আপনাকে সঠিক তথ্যপ্রদানে আমাদের সর্বোপরি চেষ্টা চালিয়ে যাব। চলুন দেখে নেওয়া যাক কলেজে অনুপস্থিত থাকার জন্য কিভাবে দরখাস্ত লিখতে হয়। আপনি আপনার মহাশয় বা মহাসাকে শ্রদ্ধার সহিত দরখাস্ত লিখে ছুটির জন্য অথবা অনুপস্থিত থাকার কারণ উল্লেখ করতে পারেন। কলেজের স্যার অথবা প্রধান শিক্ষক যেকোনো কারো কাছে দরখাস্ত হিসেবে অনুপস্থিত থাকার কারণ লিখলে কোন শাস্তি পেতে হয় না।
স্কুল এবং কলেজের এটা বাধ্যতামূলক যে যেকোনো কারণে অনুপস্থিতি থাকলে তার জন্য দরখাস্ত প্রদান করতে হবে। অনেক ছাত্র-ছাত্রী জানে না কিভাবে সঠিক নিয়মে একটি দরখাস্ত লিখতে হয়। বিশেষ করে আমাদের ইয়াং জেনারেশন তারা বাংলা ব্যাকরণে একদম ইন্টারেস্ট নয়। তারা সবসময় বাংলা ভাষাকে উপেক্ষা করার মনোভাব পোষণ করে। কিন্তু তাদের কর্মজীবনে এবং শিক্ষা জীবনে অধিকাংশ সময় বাংলা ভাষা প্রয়োজন পড়ে।
কলেজের অধিকাংশ ছেলে মেয়েরাই সুন্দর বাংলা ভাষা বলতে পারেনা। বাংলা ভাষা সম্পর্কে সবারই একটি অবহেলিত দৃষ্টি রয়েছে। অনেক অনুচ্ছেদ এবং জনসংখ্যার রিপোর্ট যাকে আদমশুমারি বলা হয়। উক্ত গণনা পদ্ধতি দ্বারা জানা যায় যে বাংলাদেশের অধিকাংশ ছাত্র-ছাত্রীদের বাংলা ব্যাকরণ এর জ্ঞান অর্জন অনেকাংশে পিছিয়ে আছে। তারা বাংলা ভাষাকে সব সময় উপেক্ষা করে। কিন্তু বাংলাদেশের প্রেক্ষাপট অনুযায়ী সকল ক্ষেত্রে ই বাংলা ভাষাকে সমান প্রাধান্য দেওয়া হয়। আমাদের নিউ জেনারেশনকে বাংলা ভাষার প্রতি অগ্রসর করতে হবে।
বাংলা ভাষাকে উপেক্ষা করলে কখনোই জীবনে সফলতা অর্জন হবে না। বাংলা আমাদের মাতৃভাষ, বাংলা আমাদের রাষ্ট্রভাষা। তাই আমরা সকলে ই বাংলা ভাষায় দরখাস্ত লিখার নিয়ম। এবং বাংলা ভাষায় চিঠি লেখার নিয়ম সম্পর্কে জেনে নেব। আধুনিক বিশ্বে আমাদের জন্য সবকিছু খুব সহজ হয়ে গেছে। আমরা এখন যেখানে সেখানে ই যে কোন বিষয় সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করে নিতে পারি। আমরা কিছু বিষয়ের উপর যদি পড়তে চাই তাহলে আমরা বই ছাড়াও সেটা করতে পারি। আমরা আমাদের হাতে ফোন দিয়ে যেকোনো বিষয়ে পড়ে নিতে পারি এবং যেখানে সেখানে সেটা সম্ভব।
কলেজে অনুপস্থিত থাকার জন্য দরখাস্ত লেখার নিয়ম অনুযায়ী একটি ছোট আকারের দরখাস্ত লিখলে যথেষ্ট। যথাযথ নিয়ম অনুসরণ করে তারিখ দিয়ে দরখাস্ত লেখা শুরু করতে হয়। তারপর অনুপস্থিত থাকার কারণ এবং বিষয়টি ভালো করে উল্লেখ করতে হয়। প্রধান শিক্ষক বা শিক্ষিকাকে সম্মান প্রদর্শন করে ব্যক্তিগত কারণে অনুপস্থিত থাকার জন্য ক্ষমাপ্রার্থনা জানিয়ে দরখাস্ত লিখতে হয়।
অনুপস্থিত থাকার জন্য দরখাস্ত লেখাটা আমাদের সকলের জীবনে খুব পরিচিত। কারণ আমরা অধিকাংশ ব্যক্তি অনুপস্থিত থাকার জন্য প্রধান অধ্যক্ষের কাছে দরখাস্ত লিখে থাকি। দৈনন্দিন জীবনে স্কুল কলেজের ছাত্রছাত্রীরা অধিকাংশই অনুপস্থিত থাকার জন্য দরখাস্ত লিখে অভ্যস্ত।
Leave a Reply