রমজান মাসে মানুষের সবচেয়ে প্রয়োজনীয় একটি বিষয় হচ্ছে সেহরি ও ইফতারের সঠিক সময়সূচি সম্পর্কে জেনে নেওয়া। অর্থাৎ সঠিক সময় সেহরি ও ইফতার করা অত্যন্ত জরুরী একটি বিষয়। এজন্য দেখা যায় যে রমজান মাস এলে সব মানুষই সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি সম্পর্কে সার্চ করেন। তাই তাদের কথা মাথায় রেখে মূলত আমাদের আজকের আর্টিকেলটি লেখা হয়েছে। অর্থাৎ এখানে কাতারে সেহরির সময় ২০২৪ সম্পর্কে লেখা হয়েছে। তবে প্রত্যেকটি দেশের ইফতার ও সেহরীর সময়সূচি আলাদা আলাদা হয়। কারণ প্রত্যেকটি দেশে আলাদা আলাদাভাবে ভৌগোলিক অবস্থানে অবস্থিত। এজন্য প্রত্যেকটি দেশের জন্য আলাদা আলাদা সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি রয়েছে।
অন্যান্য দেশের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি গুলো সংগ্রহ করার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে হবে। কারণ আমাদের ওয়েবসাইটে বিভিন্ন দেশের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি গুলো উপস্থাপন করা হয়েছে। আপনি যদি বিভিন্ন দেশের ইফতার ও সেহরির সময় গুলো নিজের সঙ্গে রাখতে চান তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে পারেন। আশা করি আপনি এখান থেকে খুব সহজে সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি বা রমজান মাসের সঠিক সময় সূচি ওগুলো সম্পর্কে জানতে পারবেন।
তাছাড়া রমজান মাসের বিভিন্ন উপকারী বা দরকারি বিষয়গুলো আমাদের ওয়েবসাইটে লেখা হয়। আপনি সেই বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে পারেন। রমজান মাসে কোন কাজগুলো করলে বেশি নেকি পাওয়া যায় বা আল্লাহ খুশি হয়, কোন ইবাদতগুলো করা খুব বেশি জরুরী বা দরকারি সেই বিষয়ে আমাদের ওয়েবসাইটে লেখা হয়েছে।
আপনি যদি আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করেন তাহলে ছোট ছোট অনেক সুন্দর সুন্দর এবং ছোট ছোট ইবাদত সম্পর্কে ধারণা লাভ করবেন। আর এই ইবাদতগুলো করার মাধ্যমে আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভ করাও সম্ভব হবে। এজন্য রমজান মাসে দেখা যায় যে বেশিরভাগ মুসলমান ব্যক্তিরা ইবাদতে মশগুল থাকে এবং অন্যান্য মাসের তুলনায় এই মাসে বেশি আল্লাহর সন্তুষ্টির অর্জনের চেষ্টা করে।রমজান মাস একটি বরকতময় মাস।
অন্যান্য মাসের তুলনায় রমজান মাসের ইবাদত অনেক বেশি বরকত রয়েছে। অর্থাৎ রমজান মাসের ইবাদতকারীকে আল্লাহ অন্যান্য মাসের চেয়ে বেশি ভালোবাসেন। তাই প্রত্যেকটা ব্যক্তির উচিত রমজান মাসে বেশি বেশি আল্লাহর ইবাদত করা। দেখা যায় যে মুসলমান ব্যক্তিরা রমজান মাসে আল্লাহর ইবাদতে মশগুল থাকে এবং ইবাদতের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। আল্লাহর সন্তুষ্ট লাভের জন্য রোজা রাখে বা সিয়াম সাধনা করে।
রোজা রাখার মাধ্যমে যেমন আল্লাহর সন্তুষ্টির অর্জন করা সম্ভব হয়, আল্লাহর ইবাদত করা সম্ভব হয়, আল্লাহর রহমত পাওয়া যায় তেমনি ভাবে রোজা রাখার মাধ্যমে অভাবী বা দুঃখী মানুষের কষ্ট বোঝা যায়। নিজে আত্মসংযোগী হওয়া যায় এবং অভাবীদের সাহায্য করার মানসিকতা তৈরি করা হয়। এজন্য রমজান মাসে রোজা রাখাটা অত্যন্ত জরুরী।
এছাড়াও রমজান মাসে দেখা যায় যে মুসলিম পরিবারের প্রত্যেকটি সদস্যই রোজা রাখে, ছোট-বড় সব সদস্য রোজা রাখে, ছোট থেকে বাচ্চারা রোজা রাখার মাধ্যমে তাদের মধ্যে আত্মসংযম তৈরি হয় এবং তারা অন্যের কষ্ট বুঝতে পারে। এই গুণটি হচ্ছে একটি নৈতিক গুণ। ছোটবেলা থেকে একে অপরের কষ্ট বুঝতে পারা বা একে অপরকে সহযোগিতা করার মানসিকতা তৈরি হওয়া অনেক বেশি দরকার এবং ইসলামের এই ধরনের গুনাগুনকে অনেক বেশি সম্মান করা হয়। আর আল্লাহ তায়ালা অনেক বেশি খুশি হয়।
এজন্য ছোটদের মাঝেও আল্লাহ তায়ালার প্রতি বিশ্বাস তৈরি করার জন্য, একে অপরের প্রতি মহব্বত, মায়া তৈরি করার জন্য রোজা রাখাটা অত্যন্ত জরুরি। কেননা রোজা রাখার মাধ্যমে শুধুমাত্র আল্লাহ তাআলার রহমত ও সন্তুষ্টি অর্জন করা যায় না, পৃথিবীতে গরীব মানুষের দুঃখ-কষ্ট বুঝা যায় এবং একে অপরকে সহযোগিতা করা মানসিকতা তৈরি হয়। তবে রোজা রাখার জন্য অবশ্য সময়সূচির দিকে যত্নশীল হতে হবে এবং সঠিক সময় সেহরি ও ইফতার করতে হবে। আশা করি আপনি এখান থেকে কাতারের সঠিক সেহরীর সময়সূচি সম্পর্কে জানতে পারবেন।
Leave a Reply