
আপনি যদি কোন ছেলেকে আপনার প্রেমে ফেলতে চান তাহলে দেখবেন যে খুব সহজেই সেই ছেলেটির প্রেমে পড়ে গিয়েছি এবং এক্ষেত্রে আপনাকে বিশেষ কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে। যদিও মেয়েদের ক্ষেত্রে এই বিষয়ে কোন চিন্তা নেই তারপরেও অনেক মেয়ে আছেন যারা তাদের নিজের জীবনে কোন একজন মানুষকে অনুভব করেন এবং তাকে হয়তো আপনার নিজের জীবনসঙ্গী হিসেবে পেতে চান।
কিন্তু কোনোভাবেই যদি আপনি কোন ছেলের মন অর্জন করতে না পারেন অথবা আপনার পছন্দের মানুষ যদি আপনাকে বারবার পাত্তা না তিতা থাকে তাহলে বিশেষ কিছু নিয়ম অনুসরণ করলেই তাদেরকে খুব সহজেই আপনি আপনার প্রেমে ফেলতে পারবেন এবং সেই ছেলেটি আপনার জীবনে এন্ট্রি নিতে পারবে। সাধারণত দেখা যায় যে মেয়েরা একটু বড় হলে অথবা একটু সুন্দরী হলে তাদের জীবনে অনেক প্রপোজ আসতে থাকে এবং তারা সবসময়ই ধরনের প্রপোজ পাওয়ার জন্য বেছে নিতে পারে না কাকে জীবনসঙ্গি বানাবে।
কিন্তু মেয়েদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা কোন একজনকে নিজের জীবন সঙ্গিনী হিসেবে পেতে চাই এবং নিজের জীবনসঙ্গী হিসেবে পেতে তাদের এই তো খুব ভালো লাগবে। নির্দিষ্ট কিছু ছেলের লুকিং এবং এটিচিউড এবং অন্যান্য দৃষ্টিকোণ থেকে তারা এতটাই ভাল হয়েছে একটা মেয়ে সবসময় সেই ধরনের ছেলেদের কাছে পেতে চাই এবং সেই ধরনের ছেলে জীবনসঙ্গিনী হিসেবে পেলে তাদের জীবনের সার্থকতা চলে আসবে বলে মনে করেন।
তাই আপনি যদি এরকম কোন একজন ছেলেকে পছন্দ করে না যার সঙ্গেই আপনার খুব মিলে যায় অথবা যাকে আপনি খুব পছন্দ করেন তাকে প্রেমে ফেলার জন্য বিশেষ কিছু নিয়ম অনুসরণ করার মাধ্যমে এই কাজটি করতে পারবেন। সাধারণত একটি মেয়ের জীবনে যতটা ছেলের আগমন ঘটে ততটা মেয়ের আগমন একটা ছেলের জীবনে ঘটে না। কে আপনি যদি কারো জীবনে এন্ট্রি নিতে চান তাহলে তার কেয়ারিং শুরু করে দেন।
অর্থাৎ তার সঙ্গে নিয়মিত যদি খোঁজ খবর অথবা দৈনন্দিন জীবনের ছোটখাট ঘটনা থেকে শুরু করে গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা শেয়ার করতে শুরু করেন এবং তার প্রত্যেকটি বিষয়ে আপনি খেয়াল রাখতে শুরু করেন তাহলে দেখা যাবে যে একটা সমস্যা অনুভব করতে পারবে আপনি তাকে আসলেই ভালোবাসেন। মেয়েদের যেমন আবেগ অনুভূতি রয়েছে তেমনি ভাবে একটি ছেলের আবেগ অনুভূতি রয়েছে।
আপনারা যদি তাদের আবেগ-অনুভূতি ফিল করতে পারেন তাহলে সেই সময় তাদের পাশে দাঁড়ালে তারা একজন সহযোগিতায় এবং মনে করে যে তাদের জীবনে অন্তত কেউ একজন আছে যে সবসময় তাকে সাপোর্ট প্রদান করে। ছেলেদের ব্যর্থতাই একজন নারী যদি তাদের পাশে দাঁড়াই এবং সবসময় সাপোর্ট প্রধান করে তাহলে সেই ছেলে সবসময় তাকে পেতে চাইবে এবং জীবনসঙ্গিনী হিসেবে মেনে নেবে। একজন পুরুষ সঙ্গী আপনি যদি পছন্দ করে থাকেন এবং তাকে যদি আপনি প্রেম করতে চান তাহলে তার প্রতি কেয়ারিং বৃদ্ধি করে দিন এবং তাকে মানসিকভাবে সাপোর্ট প্রদান করলে দেখবেন যে একটা সময় সে আপনাকে বুঝতে পারবে এবং আপনার ভালবাসার ডাকে সাড়া দিবে।
Leave a Reply