নাভির নিচের লোম পরিষ্কার

নাভির নিচের লোম পরিষ্কার করার সঠিক নিয়ম জানতে যারা এখানে ভিজিট করেছেন তাদেরকে আমরা গোপন অঙ্গের লোম তোলার সহজ ঘরোয়া উপায় শিখিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করব। আপনারা যারা ঘরোয়া পদ্ধতিতে না পেরে নিজের নাম পরিষ্কার করতে চাচ্ছেন তাদেরকে বেশ কিছু পদ্ধতি শিখিয়ে দিলে আপনাদের জন্য এটা অনেক ভালো হবে। তাছাড়া ঘরোয়া আপনারা যখন এই পদ্ধতি অনুসরণ করবেন তখন দেখা।

যাবে যে এটা আপনার কাছে অনেক আরামদায়ক বলে মনে হচ্ছে অথবা এই পদ্ধতি অনুসরণ করার ফলে আপনার খুব বেশি খাটনি করতে হচ্ছে না। তাই আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে আমরা আপনাদের উদ্দেশ্যে ঘরোয়া উপায়ে গোপন অঙ্গের লোম তোলার উপায় সম্পর্কে জানিয়ে দেবো এবং আপনারাও এই নিয়ম অনুসরণ করার মাধ্যমে নাভির নিচের লোম পরিষ্কার করার সঠিক নিয়ম জেনে নিতে পারবেন।

তবে ছেলে হন অথবা মেয়ে হন সকল ক্ষেত্রে আপনার এই লোম পরিষ্কার করার ক্ষেত্রে আগে থেকেই সেই লোম ছোট সাইজ করে নিতে হবে। তারপরে আপনারা চাইলে বিভিন্ন ধরনের পদ্ধতি অনুসরণ করেন এবং আপনাদের উদ্দেশ্যে আমাদের ওয়েবসাইটে এখানে বেশ কয়েকটি নিয়ম আলোচনা করা হলো। বিশেষ করে লোম পরিষ্কার করার ক্ষেত্রে আপনি যখন চিনির মিশ্রণ দিয়ে গোপনাঙ্গের লোম দূর করবেন তখন সেটা সবচাইতে ভালো হবে।

তাই ঘরোয়া পদ্ধতিতে যখন আপনারা একটা বাটিতে তিন টেবিল চামচ চিনে নিবেন তখন তার সঙ্গে এক টেবিল চামচ মধু এবং পাতি লেবুর রস মিশিয়ে নেবেন। লোম ছোট করার পর আপনার এই মিশ্রণ সেখানে আলতো করে মাখিয়ে দিতে হবে এবং এর মাধ্যমে আপনার লোমের গোড়া অনেক নরম হয়ে যাবে।

এরপরে আপনারা ওয়াক্স স্ট্রিপ দিয়ে এটা টেনে তুলে ফেলতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনাদেরকে এটা উল্টোদিকে লাগিয়ে দিতে হবে এবং অবন্তিত রোমের উপর লাগিয়ে দেওয়ার পরে যখন আপনারা টানবেন তখন আপনাআপনি উঠে আসবে। তাছাড়া আপনি যদি মনে করেন চুল ছোট করার পর সেখানে বেসন লাগাবেন তাহলে এক কাপ পানিতে আপনাদেরকে সেই বেসন গুলিয়ে তার মধ্যে এক চিমটি লবণ দিতে হবে। তারপরে আপনারা সেই মিশ্রণ সেখানে লাগাবেন এবং ব্যাসন শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলবেন। যদি মনে করেন আপনার এই নাভির নিচে নামতে দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে তাহলে এই পদ্ধতি অনুসরণ করলে খুব দ্রুত বৃদ্ধি কমে যাবে।

আপনারা যদি অ্যালোভেরা ওয়াকস ব্যবহার করতে চান তাহলে সেটা করতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনাদেরকে এলোভেরার সঙ্গে মধু মিশিয়ে গরম করে নিতে হবে এবং যখন এটা উষ্ণ গরম হয়ে যাবে তখন আপনার সেই লোমযুক্ত স্থানে লাগিয়ে দিতে হবে। এরপরে আপনাদেরকে ওয়াক্স স্ট্রিপ দিয়ে ওই স্থানের লাগাতে হবে এবং তার বিপরীত দিকে টেনে ধরলেই ঘরোয়া পদ্ধতিতে খুব সহজেই আপনার সেই নাভির নিচের লোম উঠে আসবে। এছাড়াও আপনারা যদি গোপনাঙ্গে ফুসকুড়ি অথবা গোটা গোটা হওয়ার প্রবণতা দেখতে পান তাহলে সেটার চিকিৎসার জন্য পাতিলেবু এবং মধু ব্যবহার করতে পারেন। এভাবে আপনারা খুব সহজে ঘরোয়া পদ্ধতিতে গোপনাঙ্গের অথবা নাভির নিচে পরিষ্কার করে ফেলতে পারেন।

কেউ যদি কলা এবং ওটমিল স্ক্রাব এর ব্যবহার করতে পারেন তাহলে সেটা অনেক ভালো হবে। যাদের টক সাধারণত শুষ্ক তারা সেই শুষ্ক ত্বকে কলা ব্যবহার করতে পারেন এবং এর মাধ্যমে আপনার অবাঞ্ছিত লোম তুলে ফেলার ক্ষেত্রে ওই জায়গাটুকু কোমল বানিয়ে ফেলবে।তাছাড়া ত্বকের মরা কোষ দূর করার জন্য ওটমিল ব্যবহার করতে পারেন এবং এটা ব্যবহার করার সাথে সাথে আপনারা যদি সেখানে কলা মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারেন

তাহলে খুব কার্যকরী উপায়ে ফলাফল পাবেন। তাই আপনারা ঘরে বসে এ সকল পদ্ধতি অনুসরণ করার মাধ্যমে নাভির নিচের লোমগুলো অপসারণ করতে পারেন। এছাড়াও আরো অনেক পদ্ধতি থাকলেও আপনারা ঘরোয়া পদ্ধতিতে এই কয়টি পদ্ধতি অনুসরণ করলেই ভালো হবে বলে মনে করি। তারপরও যদি কারো কোন ধরনের প্রশ্ন থেকে থাকে তাহলে কমেন্ট বক্সে লিখে জানালে আমরা সেটার উত্তর প্রদান করার চেষ্টা করব।