
দৈনন্দিন জীবনে ডমপেরিডন ওষুধের নাম শোনেনি এমন অনেক মানুষের সংখ্যা যদি আমরা খুঁজতে যাই তাহলে দেখব যে তা হবে খুবই নগণ্য। ডমপেরিডন একটি পরিচিত ঔষধ এবং এই ওষুধের কার্যাবলী কি তা অনেকেই জানিনা। সাধারণত পরিবারের কোন সদস্য যখন দূরে জার্নি করে অথবা কোন বন্ধু-বান্ধবকে যখন দূরে জার্নি করতে দেখে তখন তাদের সংগ্রহের রংপেলটন ওষুধটি আমরা দেখতে পাই। তবে এই ঔষধ কেন খাওয়া হচ্ছে তা যদি জানতে চায় তাহলে আজকের এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের সেই তথ্য জানিয়ে দেব এবং এটি কোন প্রেক্ষিতে কোন সময় খেতে হয় তা জেনে নিতে পারবেন।
তাহলে চলুন সর্ব প্রথমে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে কিসের ওষুধ এবং এটা কোন অসুখের জন্য মানুষকে খেয়ে থাকে তা জেনে নেওয়ার চেষ্টা করি। সাধারণত রাস্তাঘাটে বের হলেই অনেকে জার্নির কারণে দেখা যায় যে বমি বমি ভাবের সৃষ্টি হয় এবং এই বমি ভাব এড়াতে ডাক্তারেরা ওষুধ খাওয়ার জন্য বলে থাকেন। তবে অনেকে মেসেঞ্জারে ডাক্তারের সাজেস্ট ছাড়াই এই ওষুধ কিনে নিয়ে জার্নি করে থাকেন।
তবে এই ওষুধ খেলে আপনাদের অনেক সময় পেট ফাঁপা থেকে মুক্তি পাবেন এবং যদি কারো বুক জ্বালা করে অথবা বমি প্রতিরোধ করতে চান তাহলে এখান থেকে আপনারা এই ওষুধ সেবন করার মাধ্যমে সুস্থতা অবলম্বন করতে পারবেন। তবে এই ওষুধের কোন ধরনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই বলে আপনারা তা খেতে পারেন এবং যারা গর্ভবতী মা রয়েছেন তারা এটা কখনোই ব্যবহার করবেন না অথবা খাবেন না।
উপরের উল্লেখিত সমস্যা অনুযায়ী আপনারা ডামপেরিডন খেতে পারেন এবং ব্রামপেরিডন কখন খেতে হয় তা জেনে নেওয়ার চেষ্টা করি। যদি আপনি প্রাপ্তবয়স্ক হয়ে থাকেন এবং উপরের উল্লেখিত সমস্যায় ভুগে থাকেন তাহলে ৩০ মিলিগ্রামের ব্যবহার করবেন এবং যদি ১২ বছরের নিচে হয়ে থাকে তাহলে ১০ মিলিগ্রামের অধিক ব্যবহার করা উচিত নয়।
এটি খাবারের যদি ১৫ থেকে ৩০ মিনিট আগে খেয়ে নেন তাহলে আরাম পাবেন এবং এক্ষেত্রে পরবর্তীতে জার্নি করলেও অথবা জার্নির সময় আপনারা যদি এটি খেয়ে নিতে পারেন তাহলে বমি বমি ভাব থেকে রক্ষা পাবেন। তবে আপনি অন্যান্য আর কি কি ওষুধ সেবন করেছেন তার ওপরে এই ওষুধের কার্যকারিতা বহাল থাকবে এবং ওষুধ খাওয়ার ক্ষেত্রে আপনাদেরকে বারবার বলে থাকি যে ডাক্তারের পরামর্শ খেলে তা সবচাইতে ভালো কাজ করে।
Leave a Reply