আমরা আমাদের বাস্তবিক জীবনে অনেক শব্দের অর্থ জেনে নিতে হয়। কারণ আমরা আমাদের জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন শব্দের প্রয়োগ করতে হয়। কারণ জীবনের প্রয়োজন মেটানোর জন্য সব সময় আমাদের কথাবার্তা বলতে হয় একে অপরের সঙ্গে। এরমধ্যে কিছু অবশ্যই কমন শব্দগুলি থাকে যে শব্দের অর্থ গুলি লেখাপড়া না করলেও সকলেই কমবেশি বুঝে থাকে বা জেনে থাকে।
কিন্তু এমন কোন শব্দ রয়েছে যেগুলো হয়তো একটু চিন্তা-ভাবনা করে বুঝে নিতে হয় সে সকল শব্দের অর্থ গুলি। কারণ বাংলা ভাষায় আমরা ইদানিংকালে যে কথা বলে থাকি সেগুলি একেবারে আঞ্চলিক রূপ থেকে এসেছে। একটা সময় ছিল যখন মানুষ খুব শুদ্ধ ভাষায় অর্থাৎ সাধু চলিতে সাধু ভাষায় কথোপকথন করত। এবং যাত্রা গান নাটক এ ধরনের সাহিত্যে অবশ্যই সেই সকল সাধু ভাষা প্রয়োগ করা হতো। এবং একটা সময় ছিল যখন সাধু ভাষা ছাড়া সাহিত্য রচনা করা নিষেধ ছিল।
কিন্তু বাংলা সাহিত্যের যখন থেকে আধুনিক যুগ শুরু হয় তখন থেকে এই সকল ধরা বাধা বাধা নিয়ম আর কেউ মানতে চাইলো না। তখন থেকে বাংলা সাহিত্যের অবশ্যই যে ভাষাগুলি প্রয়োগ করা হয়েছে তা শুদ্ধ চলিত ভাষা বা একেবারে মানুষের মুখের ভাষা থেকে।
কিন্তু তার পরবর্তীতে এসে ভাষা ব্যবহারের আর ছক বেঁধে কোন কার্যক্রম চলেনি বিভিন্ন আঞ্চলিক ভাষাতেও মানুষ সাহিত্য রচনা করেছেন। আঞ্চলিক ভাষাগুলো উঠে এসেছে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যম বা আন্তর্জাতিক চ্যানেলের মত প্লাটফর্মে। তাই সেখান থেকে দেখা যায় যে বিভিন্ন আঞ্চলিক ভাষার বিভিন্ন শব্দগুলো উঠে এসেছে আমাদের কাছে। কিন্তু সেই সকল শব্দের অর্থ আমরা সব সময় ভালোমতো বুঝতে পারেনি। সেই সকল কঠিন শব্দ গুলি আমাদেরকে জেনে নিতে হয়েছে।
এভাবে আমরা একের পর এক সমৃদ্ধ হয়েছি ভাষাগত দিক থেকে। কিন্তু একটা সময় যখন ছিল যে শুদ্ধ বাংলাতে কথা বলতে হবে তখনকার একটা ব্যাপার ছিল এবং মানুষ প্রত্যেকটা শব্দেরই যে সাধুরূপ বা সুন্দর রূপ সেই রূপটিকে ব্যবহার করা হতো। তেমনি বই-পুস্তকে ওই সকল ভাষা গুলি লেখা থাকতো।
আমাদের লেখাপড়ার একেবারে প্রাথমিক জায়গা থেকে অর্থাৎ স্বরবর্ণ চেনানোর সময় থেকেই বিভিন্ন ধরনের সুন্দর ভাষাগুলি বা শব্দগুলি ব্যবহার করা হতো। এবং সেই সুন্দর শব্দ গুলি ব্যবহারের রীতি এখনো শিশু শ্রেণীর বই-পুস্তক গুলিতে রয়ে গেছে। এবং সেখান থেকেই আমরা আজকে যে শব্দটি জানতে এসেছি অর্থাৎ অজ শব্দটির অর্থ। সেই অজো শব্দটি আমরা অবশ্যই আমাদের স্বরবর্ণের অক্ষর চেনার সময় অ অক্ষরটির দ্বারা বিভিন্ন শব্দের মধ্যে অবশ্যই অজ শব্দটি রয়েছে।
তাই আমরা পড়ানোর জন্য শুধু আজব শব্দটি পড়িয়ে গেছি কিন্তু এই শব্দটির অর্থ কি তা আমাদের অবশ্যই জেনে নিতে হবে। এবং আমরা এখন এই অজস শব্দটি খাঁটি বাংলা শব্দ না অন্য কোন ভাষা থেকে এসেছে সে সকল নানানিক বিচারবিশ্লেষণ করে অবশ্যই অযোগ শব্দটির অর্থ কি সেটি দেখিয়ে দেব। কারণ আমাদের বিভিন্ন শব্দের অর্থ সম্পর্কে আপনাদেরকে অবগত করানোই হলো প্রধান কাজ।
আর এই জন্য যদি আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করেন তাহলে আপনি বিভিন্ন ধরনের শব্দের অর্থ সম্পর্কে জানতে পারবেন আমাদের ওয়েবসাইট থেকে। কারণ আমরা আমাদের ওয়েবসাইটটিতে এ ধরনের বিভিন্ন শব্দ সম্পর্কে অনেকগুলি পোস্ট দেওয়া রয়েছে।
তাই আপনারা আপনার যে শব্দের অর্থ জানার প্রয়োজন সে শব্দের অর্থটি আমাদের ওয়েবসাইটে এসে খোঁজ করলে অবশ্যই পাবেন বলেই আশা রাখি। এবং যেকোনো তথ্য উপাত্ত আমাদের ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করে নেওয়া যায়। তাই আপনি চাইলে যদি আপনার এ সকল শব্দের অর্থগুলি পছন্দ হয়ে যায় তাহলে অবশ্যই সেটি ডাউনলোড করেও নিতে পারবেন। তাহলে চলুন দেখি যে অজ শব্দের অর্থ কি।
অজ ১./বিশেষণ পদ/ হীনজন্ম। ২. /বিশেষ্য পদ/ ঈশ্বর, ব্রহ্মা, সূর্য বংশীয় নৃপতি, জীবাত্মা। /বিশেষ্য পদ/ অজা-আদ্যশক্তি। ৩. /বিশেষ্য পদ/ ছাগ, মেষরাশি।
Leave a Reply