বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনার জনক কে

বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনার জনক কে

আমাদের বর্তমানের যুক্তি অত্যাধুনিক যুগ হিসাবে পরিচিত। আর এই অত্যাধুনিক যুগে অবশ্যই সবকিছু বৈজ্ঞানিকভাবেই দেখা হয়ে থাকে। অর্থাৎ এখন সবকিছুই আমরা বৈজ্ঞানিকভাবে বিবেচনা করে থাকি। কিছুদিন আগে পর্যন্ত আমরা কৃষি কাজ শুধুমাত্র শ্রমিক এবং পশু দ্বারা করে থাকতাম। কিন্তু বর্তমান এই অত্যাধুনিক যুগে এসে সেগুলি যন্ত্রের সাহায্যে করা হয়ে থাকে। এতে সময় এবং অর্থ দুয়েরই অপচয় কম হয়। সেই কারণেই এখন আমরা অল্প পরিশ্রমে বেশি কাজ এবং অল্প অর্থে বেশি পরিমাণ কাজ করার জন্য বৈজ্ঞানিক কর্মপদ্ধতিকেই সমর্থন করি। তাই ব্যবস্থাপনার বিষয়টিও আমরা দেখি যে বৈজ্ঞানিকভাবে ব্যবস্থাপনা বিষয়টি কেমন হয় বা হতে পারে।আপনারা যারা আমাদের ওয়েবসাইটটি এখনো ভিজিট করেননি তারা অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করবেন বলে আশা করি।

কারণ আমাদের ওয়েবসাইটে শিক্ষা সংস্কৃতি পৌরনীতি রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিজ্ঞান ইত্যাদি বিষয়ে সকল তথ্যগুলি উপস্থাপন করা হয়। তাই আপনাদের যদি এ ধরনের কোন তথ্য প্রয়োজন হয় তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটে এসে দেখে নিতে পারবেন। আমাদের ওয়েবসাইট থেকে প্রশ্নের উত্তরগুলি অর্থাৎ তথ্য গুলি ডাউনলোড করে নিতেও পারবেন। আপনারা আমাদের ওয়েবসাইট থেকে যদি কোন তথ্য ডাউনলোড করে নিতে চান তাহলে আলাদা কোন অর্থের প্রয়োজন হয় না। আমাদের ওয়েবসাইট থেকে প্রশ্নের উত্তর অথবা কোন তথ্য ডাউনলোড করে নিতে আমাদের ওয়েবসাইটে ডাউনলোড অপশনে গিয়ে সেখানে দেখানো প্রয়োজনীয় লিংকে ক্লিক করে নিয়ে নিতে পারবেন আপনার কাঙ্খিত প্রশ্নের অথবা তথ্যের উত্তরগুলি। আমাদের এখন দেখাতে হবে বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনার জনক কে।

এফ ডব্লিউ টেলর একজন বিখ্যাত আমেরিকান বৈজ্ঞানিক ও আবিষ্কারক এবং ইঞ্জিনিয়ার। তিনি ব্যবস্থাপনার পূর্বের সকল মতবাদকে আমূল পরিবর্তনে নিয়ে আসে। এফ ডব্লিউ টেলর প্রথমে একজন সাধারণ কর্মচারী হিসেবে একটি ফ্যাক্টরিতে যোগদান করেন। পরবর্তীতে তিনি মেকানিক হিসেবে কাজকর্ম করতে থাকেন এরপর সান্ধ্যকালীন কোর্স এ পড়াশোনা করে ইঞ্জিনিয়ারিং পাস করে একটি কোম্পানিতে এসে ব্যবস্থাপকের দায়িত্ব পালন পালন করতে থাকেন।

এভাবে দায়িত্ব পালনের পর তিনি একসময় চাকরি ছেড়ে দিয়ে নিজে ইঞ্জিনিয়ারিং পরামর্শদাতা হিসেবে কাজ অর্থাৎ নিজের ব্যবসা শুরু করেন। এভাবেই এফ ডব্লিউ টেলার নিজের জীবনের উত্থান ঘটান। আর এ কারণেই আধুনিক ব্যবস্থাপনার বা বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনার জনক হিসেবে Frederick Winsflow Taylor – কে বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনার জনক বলা হয়। তাঁর মতবাদকে Tayloism-ও বলা হয়। তিনি ছিলেন একজন আমেরিকান আবিষ্কারক ও ইঞ্জিনিয়ার। তার জন্ম ২০শে মার্চ 18 56 খ্রিস্টাব্দ। এবং এই বিখ্যাত বিজ্ঞানের মৃত্যু হয় একুশে মার্চ 1915 সালে।

তাহলে আমরা দেখে নিলাম এফ ডব্লিউ ডেলরকে কেন আধুনিক ব্যবস্থাপনার জনক বলা হয়ে থাকে এবং তিনি কিভাবে আধুনিক ব্যবস্থাপনাকে বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনায় রূপান্তরিত করেছেন। এবং সকলেই জেনে নিল আধুনিক ব্যবস্থাপনায় এফ ডব্লিউ টেলরের ভূমিকা কতখানি। তাহলে আপনারা আপনাদের জীবনের দৈনন্দিন জীবনে যে ধরনের তথ্য প্রয়োজন হয় সকল তথ্য গুলি আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকে পেয়ে থাকবেন। তাই আমাদের দৈনন্দিন চলার পথে যে ধরনের তথ্য প্রয়োজন আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে সে সফল তথ্যগুলি প্রকাশ করে থাকি অত্যন্ত সহজ সরল সুন্দর এবং সাবলীল ভাষায়।

তাই অত্যন্ত দুর্বল ব্যক্তিরাও আমাদের ওয়েবসাইটের প্রকাশ করার সকল ভাষা বুঝতে পারে খুব সহজেই। তাই আপনারা আমাদের পাশে থাকার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটটি বারবার ভিজিট করবেন এবং এখান থেকে আপনার প্রয়োজনীয় সকল ধরনের প্রশ্নের উত্তরগুলি নিতে পারবেন অতি সহজেই।

ব্যবস্থাপনা থেকে শুরু করে দর্শন চিকিৎসা পদার্থ বিজ্ঞান রসায়নবিজ্ঞান জীববিজ্ঞান ভূগোল আধুনিক পুষ্টিবিজ্ঞান ইত্যাদি সকল বিষয়ের খুঁটিনাটি ছোট ছোট বৃহত্ত কঠিন জটিল সহজ সকল প্রশ্নের উত্তরগুলি আমরা প্রকাশ করে থাকি আমাদের এই ওয়েবসাইটে। তাই এসব ধরনের যে কোন প্রশ্নের উত্তর যদি আপনার প্রয়োজন হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটে এসে বারবার ভিজিট করার মাধ্যমে প্রশ্নের উত্তরগুলি নিতে পারবেন আপনারা।

About শাহরিয়ার হোসেন 4780 Articles
Shahriar1.com ওয়েবসাইটে আপনার দৈনন্দিন জীবনের প্রয়োজনীয় যা কিছু দরকার সবকিছুই পাবেন।

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*