শিক্ষার্থীদের তাদের সুবিধার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটে গণিত সংক্রান্ত অথবা অন্য কোন ছোট ছোট প্রশ্নের উত্তর নিয়মিতভাবে প্রদান করা হচ্ছে। তাই আপনি যদি একজন শিক্ষিত হয়ে থাকেন এবং বিয়োজন কাকে বলে তা জানতে চান তাহলে আজকে এই পোষ্টের মাধ্যমে তা জেনে নিতে পারবেন। বিয়োজন কাকে বলে সেটির সংজ্ঞা জেনে নেওয়ার পাশাপাশি এটি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব যাতে আপনারা কোনদিনও কখনও না ভুলে যান।
বিভিন্ন পরীক্ষায় বিয়োজন কাকে বলে এবং বিশেষ করে যারা এডমিশনের শিক্ষার্থী রয়েছেন তাদের পরীক্ষায় এ ধরনের প্রশ্ন করা হয়। বইয়ের পৃষ্ঠা খুঁজে যেতে যেতে আপনারা যখন অনেক সময় পরে উত্তর পান তখন আপনাদের হয়তো অনেক দেরি হয়ে যায় এবং এক্ষেত্রে আপনারা ইন্টারনেট থেকে শুধু বিয়োজন কাকে বলে লিখে সার্চ করলে আমাদের ওয়েবসাইট আমাদেরকে সেই ফলাফল প্রদর্শন করবে। তাই আপনাদের সুবিধার জন্য এখন আমরা এখানে বিয়োজন কাকে বলে এবং বিয়োজনের সঙ্গে সম্পর্কে আলোচনা করব।
যদি বিয়োজনের সংখ্যা প্রদান করতে হয় তাহলে আমরা বলতে পারি যে যখন কোন ধনাত্মক সংখ্যা থেকে কোন ছোট সংখ্যাকে বিয়োগ করা হবে তখন সেটাকে বিয়োজন বলবে। অর্থাৎ আমরা এটা খুব ভালো মতোই জানি যে বড় সংখ্যা থেকে ছোট সংখ্যাকে বিয়োগ করা হয় এবং বাদ দেওয়া হয়। যখন বড় সংখ্যা থেকে আমরা ছোট সংখ্যা কে বাদ দিব তখন সেই ছোট সংখ্যাকে বিয়োজন বলা হবে।
আর সেই বড় সংখ্যা হয়ে যাবে বিয়োজ্য এবং উত্তর হিসেবে যেটা বের হবে সেটা বিয়োগফল হিসেবে পরিগণিত হবে। এখানে যদি আমরা উদাহরণের মাধ্যমে বোঝাতে চাই তাহলে বলবো যে আমরা যদি ৫০ থেকে ২০ সংখ্যাটিকে বিয়োগ করি তাহলে এখানে উত্তর হিসেবে ৩০ বের হবে। সেখানে ৫০ সংখ্যাটি বড় হওয়ার কারণে এটি বিয়োজ্য। তাছাড়া ৫০ থেকে ছোট সংখ্যা হিসেবে ২০ কে যখন আমরা বিয়োগ করব তখন এখানে ২০ সংখ্যাটি হয়ে যাবে বিয়োজন।
আবার আমরা যদি কোন বিয়োজন নির্ণয়ের সূত্র বের করতে চাই তাহলে দেখা যাবে যে বিয়োজ্য এবং বিয়োগফল যদি যোগ করি তাহলে বিয়োজন বের হয়ে যাবে। আর যদি আমরা বিয়োজন নির্ণয়ের সূত্র নির্ণয় করতে চাই তাহলে বিয়োজন = বিয়োজ্য+বিয়োগফল হবে। অর্থাৎ আমরা গণিত করার ক্ষেত্রে বিয়োগ সংক্রান্ত বিভিন্ন ধরনের সমস্যা এই নিয়ম গুলো অনুসরণ করে কাজ করবো তাহলে যেকোনো সময় এই সমাধান করা আপনাদের কাছে কঠিন কিছু বলে মনে হবে না।
Leave a Reply