কার্বুরেটর এর কাজ কি

কার্বুরেটর এর কাজ কি

আপনি যদি কার্বুরেটর এর কাজ সম্পর্কে জানার জন্য এখানে ভিজিট করে থাকেন তাহলে অবশ্যই আমরা বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে এগুলোর ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে জানিয়ে দেবো এবং এটার কাজকে সে সম্পর্কে আপনারা জানতে পারবেন। তাই carborator এর কাজ সম্পর্কে জানতে আজকের এই পোস্ট আপনাদের উদ্দেশ্যে করা হলো এবং আপনারা অবশ্যই এই পোস্ট পড়ার মাধ্যমে বিস্তারিত তথ্য জেনে নিতে পারলে

সে অনুযায়ী আপনাদের প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন এবং আমরা মনে করি যে এই পোস্ট আপনাদের জন্য তথ্যবহুল হতে চলেছে। দৈনন্দিন জীবনে কার্বোরেটর বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা হয়ে থাকে এবং এটা ব্যবহারের কিছু যেমন সুবিধা রয়েছে তেমনিভাবে অসুবিধা রয়েছে। তাই সকল বিষয়ে আপনাদের সামনে যদি আমরা এই তথ্যগুলো জানিয়ে দিতে পারি তাহলে এটা আপনাদের জন্য অনেক ভালো হবে এবং আপনারা অনেক বিষয় সম্পর্কে জেনে নিয়ে আপনাদের ধারণাকে স্বচ্ছ করতে পারবেন।

তাহলে আমরা কথা না বাড়ি সরাসরি কার্বুরেটরকে সে সম্পর্কে জেনে নেওয়ার চেষ্টা করি। কার্বোরেটর বলতে গেলে এমন একটা যন্ত্র কে বোঝানো হয়ে থাকে যা একটা সিস্টেমের দাহ্য বায়ু হিসেবে কাজ করে। অর্থাৎ কার্বোরেটর যে যন্ত্র এবং এই যে সিস্টেমের দাহ্য বায়ু হিসেবে কাজ করে তা জ্বালানির মিশ্রণ প্রস্তুতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভাবে ব্যবহার করা হয়ে থাকে এবং এটার ব্যবহারিতা অনেক বেশি।

তাই একে আমরা অনেক সময় অভ্যন্তরীণ দহন ইঞ্জিনের হৃদপণ্ড বলে থাকি। এটা যদি আমরা জানতে চাই যে কোথায় পাওয়া যায় তাহলে বলব যে এটা পেট্রোল ইঞ্জিনে পাওয়া যায় এবং বর্তমান সময়ে অটোমোবাইল ইঞ্জিনেও এটা গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে পাওয়া যায়।

কার্বুরেটরে বিভিন্ন ধরনের অংশ রয়েছে এবং এই অংশগুলো কার্বুরেটরকে সুষ্ঠুভাবে পরিচালিত করার ক্ষেত্রে সাহায্য করে। মিশ্রণ সরবরাহের দিক থেকে বর্তমানে যদি আপনি কার্বুরেটর সংগ্রহ করতে চান তাহলে তিন ভাগে এই কার্বোরেটর পেয়ে যাবেন এবং এই ক্ষেত্রে প্রথম কার্বুরেটর পাবেন আপ ড্রাফ্ট কার্বোরেটর।

এছাড়াও আপনারা ডাউন ড্রাফ্ট কার্বোরেটর এবং অনুভূমিক কার্বুরেটর পেয়ে যাবেন। তবে এ সকল বিষয়গুলো আপনাদের সামনে আমরা বিস্তারিত আলোচনা না করে কার্বোরেটরের কাজ সম্পর্কে জানাবো। কার্বুরেটর সাধারণত ব্রেইনুলি নীতির উপরে নির্ভর করে কাজ করে থাকে। এছাড়া এটা জ্বালানি সরবরাহের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণভাবে কাজ করে এবং গ্যাসোলিনের স্তর এর ধ্রুব হয়ে থাকে।

আপনারা যদি এটা বাতাসে ভেঞ্চুরির মাধ্যমে প্রবেশ করাতে পারেন তাহলে বায়ুর চাপ দেখা যাবে যে খুব দ্রুত ভাবে এটা সর্বোচ্চ হয়ে গেছে এবং স্ট্রোকের সময় হয়ে থাকে। তখন আস্তে আস্তে চাপ কমতে থাকবে এবং এটার বিভিন্ন ধরনের পার্থক্যের কারণে জ্বালানির বায়ুর মিশ্রণ বাতাসে ছেড়ে দিবে।

তবে কার্বোরেটর বর্তমান সময়ে অনেক ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয় এবং এটা স্পার্ক ইঞ্জিনে ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও সহজে বায়ু এবং জ্বালানির মিশ্রণ প্রস্তুতিতে কার্বোরেটর ব্যবহার করা হয়ে থাকে। যদি যানবাহনের গতি নিয়ন্ত্রণ করতে চান তাহলে কার্বুরেটর এর ব্যবহার করতে পারেন এবং সিলিকন ইঞ্জিনিয়ার এটা ব্যবহার করা হয়ে বিভিন্ন কাজ করা হয়ে থাকে। পেট্রোল তৈরিতে অথবা পেট্রলের সূক্ষ্ম কনায় রূপান্তরিত করতে এটা ব্যবহার করা হয়েছে।

তারপর এটা যদি ব্যবহার করেন তাহলে দেখা যাবে যে সেখানে ফুয়েল ইঞ্জেক্টরের চেয়ে অনেক বেশি সস্তা আকারে আপনারা পেয়ে যাচ্ছেন এবং এটা ব্যবহার করার সবচেয়ে বেশি সুবিধা রয়েছে। এখানে আপনারা অতিরিক্ত বায়ুর জ্বালানি মিশ্রণ হিসেবে পেয়ে যাবেন যেটা আপনাদের জন্য জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করার ক্ষেত্রে অনেক সাশ্রয়ী হবে।

তাছাড়াও দুই স্ট্রোক এবং চার স্ট্রোক উভয়ের ক্ষেত্রে এটা ব্যবহার করা যায় বলে আপনারা নিজেদের সুবিধামতো এটা ব্যবহার করতে পারবেন এবং এটা যদি কোন ধরনের যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দেয় তাহলে এটা মেরামত করার সুযোগ রয়েছে। তাছাড়া কেউ যদি এটা সিলিন্ডার কার্বুরেটর এর মাধ্যমে বেশি ব্যবহার করে থাকে তাহলে এখানে জ্বালানির টেনে নেওয়ার ক্ষমতা অনেক বেশি থাকার কারণে এটার ব্যবহার উপযোগিতা অনেক বেশি।

About শাহরিয়ার হোসেন 4780 Articles
Shahriar1.com ওয়েবসাইটে আপনার দৈনন্দিন জীবনের প্রয়োজনীয় যা কিছু দরকার সবকিছুই পাবেন।

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*