সার্টিফিকেট সংশোধন করার নিয়ম ঢাকা বোর্ড

আপনি কি মাধ্যমিক এবং উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছেন? যদি ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে থাকেন এবং এই পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করার পর ভালো ফলাফল নিয়ে অথবা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে দেখেন যে আপনার সার্টিফিকেটে ভুল তথ্য প্রদান করা আছে তাহলে আপনাদের অতি শীঘ্রই তা সংশোধন করে নিতে হবে। কারন সার্টিফিকেট জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ এবং শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রমান পত্র।
তাই আপনারা যারা টাকা বোর্ডের অধীনে পড়াশোনা করেছেন অথবা ঢাকা জেলায় বসবাস করেন তাদের জন্য আমাদের ওয়েবসাইটে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডে কিভাবে সার্টিফিকেট সংশোধন করতে হয় সে বিষয়ে আলোচনা করব। যদিও সার্টিফিকেট সংশোধন করার প্রক্রিয়া অনেক বড় একটি প্রক্রিয়া তারপরও আমাদের ওয়েবসাইটে এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনাদের কিছু বেসিক ধারণা প্রদান করব এবং এই বেসিক ধারণা থেকে আপনারা ঢাকা বোর্ডের শিক্ষার্থীরা সার্টিফিকেট সংশোধন করে নিবেন।
আর যদি আপনারা এই বেসিক ধারণা থেকে বিস্তারিত তথ্য জানতে চান তাহলে আপনাদের বদলে সে বলবো যে আমাদের ওয়েবসাইটের সাথে যে লিংক প্রদান করা আছে সেই লিঙ্ক এর সকল পোস্ট পড়ে অথবা সেই লিঙ্ক এর যাবতীয় তথ্য দেখে নিয়ে সারা দেশের সকল শিক্ষা বোর্ডের সার্টিফিকেট সংশোধন করার নিয়ম পড়ে নিবেন এবং দেখে নেবেন। কারণ সারা দেশের সকল শিক্ষা বোর্ডের সার্টিফিকেট সংশোধন করার নিয়ম প্রায় একই। সার্টিফিকেট সংশোধন করতে হলে আপনাদেরকে প্রথমে যেটি করতে হবে সেটি হল এফিডেভিট করতে হবে এবং এফিডেভিট করার পাশাপাশি আপনাদেরকে পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিতে হবে।
এক্ষেত্রে আপনাদের নির্ধারীত পরিমান খরচ হবে এবং এই সকল কাগজপত্র নিয়ে আপনারা যখন আপনাদের যে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে উত্তীর্ণ হয়েছেন সেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সার্টিফিকেট সংশোধন করার ব্যাপারে জানাবেন তখন তারা আপনাকে যাবতীয় প্রসেস বলে দেবে অথবা যে ধরনের ধাপ অনুসরণ করলে সহজ হবে তা জানিয়ে দেবে। প্রথমত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে আপনাদেরকে তাদের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট থেকেই সার্টিফিকেট সংশোধন করার জন্য বোর্ডের যে অফিশিয়াল ওয়েবসাইট রয়েছে তাদের সঙ্গে লিংক করে দিবে এবং এই লিংকের মাধ্যমে আপনারা যখন একটি নির্দিষ্ট আইডি নাম্বার পাবেন তখন সে নাম্বার অনুযায়ী সোনালী ব্যাংকে গিয়ে টাকা প্রদান করতে হবে।
টাকা প্রদান করার ক্ষেত্রে আপনারা যেমন সোনালী ব্যাংকে টাকা প্রদান করবেন তিনি টাকা প্রদান করার যাবতীয় কাগজপত্র সহ নোটারি পাবলিক বা এফিডেভিট এবং পত্রিকার বিজ্ঞাপনের কাটিং সহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে শিক্ষা বোর্ডে উপস্থিত হবেন এবং সেখান থেকে আপনারা প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দেখানো সাপেক্ষে এবং ফি প্রদান করা সাপেক্ষে যখন তাদেরকে জানাবেন তখন তারা আপনার সার্টিফিকেট সংশোধন করে দিবে।
তবে সার্টিফিকেট সংশোধন করার ব্যাপারে আপনাদের হাতে পর্যাপ্ত পরিমাণ সময় নিয়ে এই কাজটি করতে হবে এবং তাড়াহুড়া করলে আপনারা এই কাজটি করতে পারবেন না। আপনাদের এখানে বেসিক ধারণা প্রদান করা হলো আমরা আরও একটি তথ্য জানতে চাই যে একটি সার্টিফিকেট সংশোধন করার ক্ষেত্রে দুই হাজার টাকার মতো খরচ হতে পারে এবং আপনি যদি কোন লোক মাধ্যমে এই কাজটি করতে চান তাহলে সেক্ষেত্রে টাকার পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে।