আপনারা যারা দর্শন বিষয় সম্পর্কে আগ্রহ বোধ করে থাকেন অথবা আপনাদেরকেও যদি দর্শন কাকে বলে তা জানতে চাই তখন হয়তো আপনারা ঠিক ভাবে এটাকে সংজ্ঞায়িত করতে পারেন না। তাই আপনাদের জন্য আজকে আমাদের ওয়েবসাইটে দর্শন কাকে বলে অথবা দর্শন বলতে কী বোঝায় সে সম্পর্কে ধারণা প্রদান করব। আপনি যদি দর্শনের সংজ্ঞা পেতে চান তাহলে আমাদের ওয়েবসাইট থেকে এই সংজ্ঞা সংগ্রহ করতে পারেন এবং এখান থেকে বুঝে নিতে পারেন দর্শন কি অথবা দর্শন কি সম্পর্কে আমাদেরকে ধারণা প্রদান করে।
আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে বিভিন্ন সময়ে ভিজিটরদের চাহিদা নির্ভর করে বিভিন্ন ধরনের প্রামাণ্য সংখ্যা প্রদান করি। যেহেতু আপনারা এই প্রামাণ্য সংখ্যা পেতে চান অথবা বিভিন্ন পরীক্ষায় আসলেও অনেকে পারেন না এবং এটা এসে ইন্টারনেটে সার্চ করেন তখন আমাদের ওয়েবসাইট আপনাদেরকে সেই ধরনের তথ্য একেবারে নির্ভুলভাবে প্রদান করার চেষ্টা করে।
তবে যাই হোক আপনি যখন দর্শনের সংজ্ঞা নিতে এসেছেন এবং দর্শন কাকে বলে এটা জানতে চেয়েছেন তখন বলব যে দর্শন হলো এমন এক বিষয় যেখানে জীবন এবং জগৎ সম্পর্কিত মৌলিক সমস্যা বলির যৌক্তিক কথা অনুসন্ধান করা। জীবন এবং জগতের মূলে যে সকল সমস্যাগুলো রয়েছে সে সকল সমস্যার যৌক্তিক অনুসন্ধান যখন আমরা করবো তখন সেটা ধর্ষণের অন্তর্ভুক্ত হবে।
অনেককেই আছেন যারা দর্শনকে নীতিবিদ্যা হিসেবে জেনে থাকেন এবং অনেকেই মনে করে থাকেন দর্শনের মাধ্যমে একজন মানুষ তার উচ্চ ধারনা পোষণ করে এবং এর মাধ্যমে একজন মানুষ প্রকৃত মানুষ হয়ে ওঠে। দর্শন এমন একটি বিদ্যা যার মাধ্যমে একজন মানুষের দৈনন্দিন জীবন কিভাবে নির্বাহ করা উচিত অথবা কোন ধরনের বস্তুর অস্তিত্ব রয়েছে কিনা এবং তাদের উচিত থাকলে কোন ধরনের প্রকৃতিতে বসবাস করছে এ সকল বিষয়ে আলোচনা করে।
আর এখানে প্রকৃত জ্ঞান বলতে আপনার যেটিকে বসে থাকেন সেটি হল যে এটা নির্দিষ্ট একটা কোন জিনিসকে বোঝাই এবং এটা প্রদর্শনের সঠিক নীতিগুলো রয়েছে যা যুক্তিবিদ্যার মাধ্যমে আমাদের সামনে যুক্তি দিয়ে উপস্থাপন করে। জ্ঞান বিজ্ঞানের চর্চার একটি পুরাতন এবং প্রাচীনতম শাখা হলো দর্শন এবং ইংরেজি ফিলোসফি প্রতিশব্দ হিসেবে এটা ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
আমরা যদি পৃথিবী বিখ্যাত দার্শনিকদের নাম উচ্চারণ করতে যাই তাহলে দেখব যে অধিকাংশ দার্শনিক গ্রিক দার্শনিক এবং তারা তাদের ধ্যান-ধারণা এমনভাবে প্রদান করেছেন যে বর্তমান সময়ে তা কার্যকর এবং বর্তমান সময়ে আমরা তা এখন পর্যন্ত মেনে চলি।
Leave a Reply