চিকিৎসা বিজ্ঞানের জনক কে

চিকিৎসা বিজ্ঞানের জনক কে

চিকিৎসা সম্পর্কে আমরা সকলেই কমবেশি অবগত আছি। কারণ চিকিৎসা করতে হয়নি এমন ব্যক্তি আছে বলে মনে হয় না। প্রাচীনকাল থেকেই পৃথিবীতে চিকিৎসাশাস্ত্র চলে আসছে। তবে বর্তমানে এই চিকিৎসা শাস্ত্রের ব্যাপক উন্নতি সাধিত হয়েছে। প্রাচীনকালে গাছ-গাছড়ার লতা পাতা শেখর ইত্যাদি দিয়ে বৈদ্য, কবিরাজ এরা চিকিৎসা করত। বর্তমানে সেই লতাপাতা গাছ এবং অন্য কোন উপাদান দিয়ে বিভিন্ন ওষুধ ফার্মেসিতে তৈরি হচ্ছে। এবং সেই ওষুধগুলোর মান ও বৈজ্ঞানিকভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে। আজকে এখন আমাদের দেখাতে হবে চিকিৎসা বিজ্ঞানের জনক কে। আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। আমাদের ওয়েবসাইটে শিল্প, শিক্ষা, চিকিৎসা, বিজ্ঞান, দর্শন সমাজবিজ্ঞান, ইতিহাস সকল বিষয়ের দৈনন্দিন জীবনে প্রয়োজনীয় তথ্যগুলি প্রকাশ করে থাকি।

তাই আপনার দৈনন্দিন জীবনে চলার পথে যে ধরনের তথ্য প্রয়োজন হয় সেই তথ্যগুলি আমাদের ওয়েবসাইটে এসে দেখে নিতে পারবেন অনায়াসেই। আবার আমাদের ওয়েবসাইট থেকে প্রশ্নের উত্তরগুলি ডাউনলোড করে নেওয়া যায়। আমাদের ওয়েবসাইট থেকে প্রশ্নের উত্তরগুলি ডাউনলোড করে নিতে আপনাদের আলাদা কোন অর্থের প্রয়োজন হয় না। আপনার যদি আমাদের ওয়েবসাইট থেকে কোন তথ্য বা প্রশ্নের উত্তর ডাউনলোড করে নিতে হয় তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটের নিচে ডাউনলোড অপশনে গিয়ে সেখানে দেখানো প্রয়োজনীয় লিঙ্কে ক্লিক করে আপনি আপনার প্রয়োজনীয় প্রশ্নের উত্তর অথবা তথ্যটি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। তাহলে চলুন আমরা দেখতে পারি চিকিৎসা বিজ্ঞানের জনক কে। চিকিৎসাশাস্ত্রটি যেহেতু প্রাচীনকাল থেকেই চলে আসছে এবং যদিও প্রাচীন সেই গুহাবাসী মানুষ রা যখন চিকিৎসার সূচনা করে তখন থেকে বর্তমানের অবস্থা অনেক উন্নতি হয়েছে।

তবে চিকিৎসা বিজ্ঞানের এই উন্নতি কোন একজন চিকিৎসক বা গবেষক এর মাধ্যমে আসলে হয়নি। চিকিৎসা বিজ্ঞান কে উত্তরোত্তর উন্নতি সাধনের জন্য অনেক চিকিৎসক গবেষক ফার্মাসিস্ট এদের অবদান রয়েছে। একসময় মানুষ কলেরা, আমাশয়, টাইফয়েড, জ্বলাতঙ্ক ইত্যাদিতে অনেক লোক মারা যেত। কিন্তু বর্তমানে সেই সব রোগের প্রতিষেধক আবিষ্কার করার কারণে আমাদের আর এই ধরনের রোগ গুলিতে মৃত্যু নেই বললেই চলে।

কিন্তু বর্তমানেও অনেক দূর আরোগ্য রোগ রয়েছে যেগুলি তে মানুষ প্রতিনিয়তই মৃত্যুবরণ করছে। এগুলোর মধ্যে আমরা বলতে পারি ক্যান্সার, এইডস, স্ট্রোক, হার্ট- অ্যাটাক, ইত্যাদিতে প্রতিনিয়তই মানুষ মারা যাচ্ছে। তবে এই সব রোগের ও যে একসময় প্রতিশোধ বের হবে না সেটা বলা যায় না। মানুষ বিজ্ঞানীরা গবেষকরা গবেষণা করে যাচ্ছে এসব রোগের প্রতিষেধক আবিষ্কার করার জন্য।

আমরা দেখলাম ২০১৯ সাল থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত মহামারী আকার ধারণ করেছিল করো না। পরবর্তীতে করোনার প্রতিষেধক বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করার কারণে এখন আর করনায় তেমন মৃত্যু হচ্ছে না। চিকিৎসা বিজ্ঞানের অনেক শাখা-প্রশাখা রয়েছে। প্রাচীনকালের সেই কবিরাজ আর বৈদ্য থেকে বর্তমান আধুনিক ডাক্তার বা চিকিৎসক হয়ে উঠে আসতে চিকিৎসা বিজ্ঞানের অনেক চড়াই উতরায় পার হয়ে আসতে হয়েছে। তাই আমরা একথা বলতে পারি অনেক চিকিৎসকের হাত ধরে চিকিৎসা বিজ্ঞান বর্তমানে এসে পৌঁছেছে। তারপরেও চিকিৎসা বিজ্ঞানের সবচাইতে বেশি অবদান বড় অবদান যে চিকিৎসকের তাকেই আসলে চিকিৎসা বিজ্ঞানের জনক উপাধি দেওয়া হয়েছে।

তাহলে আমরা এখন দেখতে পারি কোন বিজ্ঞানী বা চিকিৎসকের সবচাইতে বেশি অবদান রয়েছে চিকিৎসা বিজ্ঞানে। মহান চিকিৎসক হিপোক্রেটিসকে চিকিৎসা বিজ্ঞানের জনক বলা হয়। আবার আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের জনক হিসেবে ইবনে সিনা কে বলা হয়ে থাকে।
তাহলে আমরা দেখে নিলাম চিকিৎসা বিজ্ঞানের জনক কে । এবং আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের জনক কে। এ ধরনের যেকোনো তথ্য পেতে আপনারা আমাদের ওয়েবসাইটটি বারবার ভিজিট করলে আমরা আপনাদের সকল তথ্য সঠিক তথ্য নির্ভুল তথ্য আমাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করতে পারি। তাই আপনারা আপনাদের স্বার্থে আমাদের ওয়েবসাইটটি বারবার ভিজিট করুন এবং দেখে নিন আপনার প্রয়োজনীয় তথ্যটির উত্তর কি। আর আমরা আপনাদের জন্য সকল সঠিক উত্তরগুলি প্রকাশ করে আপনাদের পাশে থাকার জন্য অঙ্গীকার ব্যক্ত করছি।

About শাহরিয়ার হোসেন 4780 Articles
Shahriar1.com ওয়েবসাইটে আপনার দৈনন্দিন জীবনের প্রয়োজনীয় যা কিছু দরকার সবকিছুই পাবেন।

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*